ইরানে প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৮ জুন। এই নির্বাচনের পরেও বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে ইরানের পরমাণু বিষয়ক আলোচনার নীতিতে কোনো পরিবর্তন হবে না।
মঙ্গলবার (৮ জুন) দেশটির সরকারের এক মুখপাত্র এমন তথ্য জানান। খবর রয়টার্সের।
সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ইরানের কেবিনেটের মুখপাত্র আলি রাবেই বলেন, আমরা দেখিয়েছি যে সব পরিস্থিতিতে ইরান আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা মেনে চলে এবং এটা হল জাতীয় নির্বাচন।
আলি রাবেই জানান, ইরানের পরমাণু নীতি দেশের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির দ্বারা নির্ধারিত। অভ্যন্তরীণ উন্নয়নের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই এবং এপ্রিল মাসে শুরু হওয়া ভিয়েনা আলোচনার ক্ষেত্রেও নতুন সরকার একই নীতি অনুসরণ করবে।
এর আগে ২০১৮ সালে, সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প পরমাণুর ওই চুক্তি থেকে সরে এসেছিলেন।
ইরানের সাধারণ মানুষের মধ্যে তৈরি হওয়া প্রতিক্রিয়ার উল্লেখযোগ্য প্রভাব থাকবে এবারের নির্বাচনে। সম্ভবত একটি বড় ধাক্কা হতে পারে অসন্তোষের কারণে ভোটারের কম উপস্থিতি।