এবিএম সালেহ উদ্দীন
কীভাবে লিখব
কোথা থেকে শুরু করব,বুঝে উঠতে পারছিনা
যেখানে তুমি
সেখানেই একগুচ্ছ রক্তগোলাপ ।
শ্রাবণ হাওয়ায় শুভ্র বাতায়ন
অ্যালবাম ভরা স্মৃতির কেয়ারী ।
কত ফুল ঝরে যায় দু:সহ আঁধারে
নিক্কণ ঘোলা জলে অবারিত অশ্রু ঝরে
কত স্বপ্ন, কত আশা হয়ে গ্যাছে ধূলিসাৎ
আকুল সমারোহে কেঁপে ওঠে সজল নয়ন।
এতকাল যুদ্ধ করেও
সামান্য দূরত্ব পেরোতে পারিনি
তুমি বলো,
কীভাবে পৌঁছব তোমার কাছে ।
কেমন করে লিখব জমে থাকা কষ্টবোধ
কবিতা তো নেভাতে পারেনা যন্ত্রণার আগুন !
নির্জন গহিনে ব্যাকুল বেদনে বিচলিত মন
অন্ধকার ঢেউয়ে ভাসে জীবনের আশাবোধ
প্রলয়ের ব্যাকুলতায় স্বপ্ন হারিয়ে যায়
দস্যুরাজের পাতানো খেলায়
বোবা হয়ে পড়ে আছি বিমর্ষ আঁধারে
কীভাবে পেরোবো বিষমাখা সাঁকো( ?)—
যার
চতুর্দিকে তাক করা মেশিনগান
আগাছার মতো হিংস্র পুলিশের সাথে কর্কশস্বরে
কিছু কাক ওড়াউড়ি করে
অন্যদিকে
কারো কারো ভ্রষ্টকাতর কাব্যবুলিতে
পিপড়েও লজ্জা পায় ! যদিও বুক আঁকড়ে ব্যথা নিয়ে এখনও সামান্য দূরত্ব পেরোতে পারিনি
অথচ
প্রতীক্ষার প্রহরে
নীলকষ্ট ভালোবাসায় তুমি দাঁড়িয়ে আছো বহুদিন ।
জানিনা
আর কতকাল
দাঁড়িয়ে থাকবে তুমি
অসীম আকাশের নীচে…
I’m always fan of novel and story book. Still like to hear poem recitation rather than read poems.
But I like your poem