বলিভিয়ার চেয়ে অনেক গুন এগিয়ে থাকলেও আর্জেন্টিনার হতাশা ছিল লা পাজের এর্নান্দো সাইলেস। উচ্চতার কারণে যেখানে প্রতিপক্ষ ফুটবলারদের প্রাণ যায় যায় অবস্থা। এই কঠিন রণক্ষেত্রে পিছিয়ে থেকেও ২-১ গোলে জিতলো আর্জেন্টিনা।
এই জয়ে দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চল থেকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে শতভাগ সাফল্য ধরে রাখলো আর্জেন্টিনা। প্রথম ম্যাচ তারা ১-০ গোলে ইকুয়েডরকে হারায়।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করলো দুইবারের চ্যাম্পিয়নরা। মাত্র ২৩ মিনিটে বাঁ দিক থেকে ক্রসে চোখ ফাঁকি দিয়ে লাফিয়ে হেড করে বলিভিয়াকে এগিয়ে দেন অধিনায়ক মার্সেলো মার্তিন্স।
বিরতির কয়েক সেকেন্ড আগে হোসে মারিয়া কারাস্কো বল বিপদমুক্ত করতে চাইলে তা গোলমুখের সামনে দাঁড়ানো লাউতারো মার্তিনেজের গায়ে লেগে জালে জড়ায়। ১-১ গোলে সমতায় থেকে বিরতিতে যায় দুই দল।
খেলা শেষ হওয়ার ১১ মিনিট আগে বাঁ পায়ের চমৎকার শটে জয়সূচক গোল করেন জোয়াকিন কোরেয়া। তাতে লিওনেল স্কালোনির আর্জেন্টিনা টানা নবম ম্যাচ অজেয় থাকলো। আর ২০০৫ সালের পর বলিভিয়ার মাটিতে তাদের এটা প্রথম জয়।