সম্পর্ক ডেস্ক: বুধবার থেকে পরীক্ষামূলকভাবে লকডাউন তুলে নিয়েছে ইংল্যান্ড। করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে এই লকডাউন জারি করা হয়েছিলো। লকডাউনের কারণে অর্থনীতিতে বিপর্যয়কর প্রভাব পড়ায় দেশটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইউরোপে করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ভয়াবহ আক্রান্ত দেশ হচ্ছে এখন ইংল্যান্ড। করোনা লাইভ আপডেট দেয়া ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটার্সের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ৩৩ হাজার ১৮৬ জন মানুষ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ২৩ মার্চ থেকে এখানে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছিল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের দ্বিতীয়বারের প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কায় সরকার ধারাবাহিকভাবে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করছে। উৎপাদনসহ বেশ কিছু খাতে কর্মরতদের সম্ভব হলে কাজে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বুধবার প্রকাশিত মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) তালিকায় দেখা গেছে, ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাস পেয়েছে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। পুরো মাস লকডাউনে থাকায় এপ্রিলের চিত্র আরও ভয়াবহ।
মহামারি করোনাভাইরাসের এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৯ হাজার ৭০৫ জন।