গত চল্লিশ বছর থেকে বাংলাদেশের ব্যাণ্ড গানের শ্রোতাদের কাছে মাইলস্ একটি অতি জনপ্রিয় নাম। এবার এই ব্যাণ্ডটির চল্লিশতম বার্ষিকী। মাইলসের চল্লিশতম বার্ষিকীতে টরন্টোতে উন্মুক্ত কনসার্ট করার আয়োজন করেন প্রকাশিতব্য বাংলা পত্রিকার প্রকাশক রাসেল রহমান। মাইলস্ মনপ্রাণ উজাড় করে এই কনসার্টে গত চল্লিশ বছরে তাদের জনপ্রিয়তম গানগুলো পরিবেশন করে অগণিত শ্রোতাদের মুগ্ধ করে রাখেন। মাইলসের শিল্পীদের গানে কণ্ঠ মিলিয়ে আকাশ বিদীর্ণ করে তুলেন অসংখ্য উদ্দীপনাপূর্ণ শ্রোতাদর্শক।
২৭শে সেপ্টেম্বর, টরন্টোর ১৪০০ ভিক্টোরিয়া পার্কের উন্মুক্ত স্থানে দিলারা নাহার বাবু, ফারহানা আহমেদ, তানভির কোহিনূর ও আসমা হক, এই চার উপস্থাপক রাত পৌনে নয়টার সময় মাইলসকে মঞ্চে আহবান করলে সাফিন ও তাঁর দল টানা আড়াই ঘন্টা গান পরিবেশন করে টরন্টোর দর্শক শ্রোতাদের মাতিয়ে রাখেন।
মাইলসের গানের এক ফাঁকে মঞ্চে আহবান জানানো হয় আমার কানাডা পত্রিকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে। পত্রিকা সংশ্লিষ্ট সকলে মঞ্চে আরোহন করলে প্রথমে প্রকাশক রাসেল রহমান সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানান। আমার কানাডার সঙ্গে থাকার আহবান জানিয়ে তিনি সকল স্পন্সরদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। এসময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আমার কানাডার প্রধান সম্পাদক সুমন রহমান, সম্পাদক দেলওয়ার এলাহী, নির্বাহী সম্পাদক বাবলু চৌধুরী ও বিশেষ প্রতিনিধি হিমাদ্রী রায়। এখানে উল্লেখ্য যে, পেশাগত কারণে টরন্টো শহরের বাইরে থাকায় মঞ্চে উপস্থিত থাকতে পারেননি শহিদ খোন্দকার টুকু ও আনোয়ার আজাদ।
রাসেল রহমানের পর পত্রিকার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রধান সম্পাদক সুমন রহমান, সম্পাদক দেলওয়ার এলাহী ও নির্বাহী সম্পাদক বাবলু চৌধুরী।
খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে মাইলসের চল্লিশতম বার্ষিকীর এই আয়োজনকে বাস্তবরূপ দেওয়া সম্ভব হয়েছে টরন্টো শহরের উদার, মুক্তমনা ও সংস্কৃতিসেবক স্পনসরদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে পাশে থাকার কারণে। তাদের সকলের প্রতি আমার কানাডা পত্রিকার পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা।
মাইলসের চল্লিশতম বার্ষিকীতে আমার কানাডার পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভকামনা।