রেজাউল ইসলাম: আজকের প্রকাশিত নতুন মডেলিং ডেটা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে যে, অধিকাংশ পাব্লিক হেলথ ফ্যাসিলিটিগুলিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হার বৃদ্ধির প্রবনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নতুন বছরে আইসিইউতে রোগী ভর্তির হার ২০০ ছুতে পারে।
অক্টোবরের ২৬ তারিখ থেকে নভেম্বরের ৮ তারিখ পর্যন্ত অন্টারিওর ৩৪ টি পাব্লিক হেলথ ইউনিটে নতুন সংক্রমণের হার বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করেছে। সাদবারিতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ লক্ষ্য করা গেছে। অপর দিকে সায়েন্স টেবিল বিবৃতি দিয়েছে যে, সাম্প্রতিক সংক্রমণ বৃদ্ধির কারনে নিকট ভবিষ্যতের সংক্রমণ গননা কত হবে তা এখনো অজানা। সায়েন্স ডাইরেক্টর ডাঃপিটার জুনি শুক্রবার সিপি২৪কে বলেন, আমি মনে করি এটা স্বীকার করা গুরুত্বপূর্ণ যে, বর্তমানে বিষয়টি অনিশ্চিত। আমরা এখন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। যদি তুমি এই ধারনার প্রমান পেতে চাও তবে পশ্চিমা ইউরোপে যাও, দেখো সেখানে কি হচ্ছে”।
প্রভিন্সব্যাপী ভাইরাস বৃদ্ধির কারন হচ্ছে শীতল আবহাওয়া, মানুষ ইন্ডোরে বেশি সময় অতিবাহিত করছে, গত মাসে ক্যাপাসিটি লিমিট উঠিয়ে দেওয়ায় ইন্ডোরে গ্যাদারিং বেশি হচ্ছে। এই কারনে সায়েন্স টেবিল রি-ওপেনিং আপাতত স্থগিতের সুপারিশ করেছে। ইন্ডোরে মাস্ক ঠিক মত পরিধান করা এবং পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড হবার পরামর্শ দিচ্ছে। জুনি বলেন, “এই মূহুর্তে প্রভিন্সকে বর্তমানের পাব্লিক হেলথের বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে যাতে সংক্রমণ রকেট গতিতে বৃদ্ধি না পায়। এটা ক্যাপাসিটি লিমিটকে ফাইন টিউনিং করার মত ব্যাপার।
ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেট,মানুষ মাস্ক পরছে কিনা ইত্যাদি বিষয়গুলিকে সতর্কতার সাথে বাস্তবায়ন করতে হবে।আমরা এখন সেই লেভেলে আছি। যা ভালো খবর, তা হলো, টরন্টোর নতুন সংক্রমণ গননা তুলনামূলকভাবে এখনো ভালো অবস্থায় আছে। আমরা এখানে একটা সীমা টেনে দিচ্ছি যা আমরা ভবিষ্যতে একইভাবে দেখতে চাই”।