স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ৪৬টি ওষুধ কোম্পানির উৎপাদন লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে হোমিও ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৭টি, হার্বাল ৪টি, অ্যালোপ্যাথিক ৫টি, ইউনানী ৬টি এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৪টি। একই সময়ে ১৪টি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সব প্রকার ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় সংসদে ময়মনসিংহ-১১ আসনের এমপি কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন তথ্য জানান। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
মন্ত্রী বলেন, ‘জনস্বাস্থ্য নিরাপত্তার স্বার্থে ওষুধের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। নকল ও ভেজাল ওষুধ বিক্রি প্রতিরোধে কঠোর সরকার। আর নকল ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের বিরুদ্ধে সরকার নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে মোবাইল কোর্টে ১ হাজার ৭১৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে ৭ কোটি ৫৮ লাখ ১০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।’