প্রবল চাপের পরও ইউক্রেনকে ব্যাটল ট্যাংক সরবরাহ না করতে এখনো অবিচল জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস। এমন পদক্ষেপ জার্মানির জন্য কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, সে বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত না হয়ে তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছেন না। ইউক্রেনকে অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম পাঠানোর ক্ষেত্রে সহযোগী দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে ‘ঠাণ্ডা মাথায়’ পদক্ষেপ নিতে চাচ্ছে জার্মান চ্যান্সেলর। খবর ডয়চে ভেলের।
বর্তমান বিতর্কের প্রেক্ষাপটে চ্যান্সেলর শলৎস জানান, জার্মানি ইতোমধ্যে ইউক্রেনকে অনেক অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর বর্তমান সাফল্যের পেছনে সেগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে আকাশসীমা ও ট্যাংকের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ইউক্রেনকে শক্তিশালী করে তুলেছে। জার্মানির সরবরাহ করা আর্টিলারি দিয়েও দূরের লক্ষ্যবস্তুর উপর হামলা করা সহজ হচ্ছে। তাই এমন সামরিক সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে প্রশ্ন করেন তিনি।
ইউক্রেনে ভারি অস্ত্র সরবরাহের প্রশ্নে দ্বিধায় জার্মানি
কিন্তু ইউক্রেন এবার জার্মানির কাছ থেকে ব্যাটেল ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান চাওয়ার ফলে জটিলতা দেখা দিচ্ছে। রুশ বাহিনীর দখল থেকে এলাকা উদ্ধারের পর সেখানকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এমন সরঞ্জাম জরুরি বলে দাবি করছে কিয়েভ। এখনো পর্যন্ত ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত কোনো দেশ ইউক্রেনকে পশ্চিমা বিশ্বে তৈরি এমন ট্যাংক সরবরাহ করেনি। কারণ এমন ট্যাংক শত্রুর বিরুদ্ধে সরাসরি সংগ্রামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে।
‘আত্মরক্ষামূলক’ সামরিক সহায়তার সীমা অতিক্রম করে ইউক্রেনের হাতে ‘আক্রমণাত্মক’ সরঞ্জাম তুলে দিতে দ্বিধা করছে অ্যামেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্ব। ফলে জার্মানির একক পদক্ষেপ একেবারেই ঠিক নয় বলে মনে করেন ওলাফ শলৎস। তিনি এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়া ও ন্যাটোর মধ্যে সরাসরি সংঘাতের আশঙ্কা সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন।
বর্তমান বিতর্কের প্রেক্ষাপটে চ্যান্সেলর শলৎস জানান, জার্মানি ইতোমধ্যে ইউক্রেনকে অনেক অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর বর্তমান সাফল্যের পেছনে সেগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে আকাশসীমা ও ট্যাংকের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ইউক্রেনকে শক্তিশালী করে তুলেছে। জার্মানির সরবরাহ করা আর্টিলারি দিয়েও দূরের লক্ষ্যবস্তুর উপর হামলা করা সহজ হচ্ছে। তাই এমন সামরিক সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে প্রশ্ন করেন তিনি।
কিন্তু ইউক্রেন এবার জার্মানির কাছ থেকে ব্যাটেল ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান চাওয়ার ফলে জটিলতা দেখা দিচ্ছে। রুশ বাহিনীর দখল থেকে এলাকা উদ্ধারের পর সেখানকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এমন সরঞ্জাম জরুরি বলে দাবি করছে কিয়েভ। এখনো পর্যন্ত ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত কোনো দেশ ইউক্রেনকে পশ্চিমা বিশ্বে তৈরি এমন ট্যাংক সরবরাহ করেনি। কারণ এমন ট্যাংক শত্রুর বিরুদ্ধে সরাসরি সংগ্রামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে।
‘আত্মরক্ষামূলক’ সামরিক সহায়তার সীমা অতিক্রম করে ইউক্রেনের হাতে ‘আক্রমণাত্মক’ সরঞ্জাম তুলে দিতে দ্বিধা করছে অ্যামেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্ব। ফলে জার্মানির একক পদক্ষেপ একেবারেই ঠিক নয় বলে মনে করেন ওলাফ শলৎস। তিনি এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়া ও ন্যাটোর মধ্যে সরাসরি সংঘাতের আশঙ্কা সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন।