‘খুব দ্রুত’ ইরানে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে সৌদি আরব। বুধবার সৌদি আরবের অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জাদান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, ‘ইরানে সৌদি বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত চুক্তির শর্তগুলোকে সম্মান করা হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কোনো বাধা দেখছি না।’
সাত বছরের বৈরিতার পর সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সম্মত হয়েছে ইরান ও সৌদি আরব। দুই দেশই পুনরায় দূতাবাস চালু করার কথা শুক্রবার জানিয়েছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে দুই দেশই তাদের দূতাবাসের কার্যক্রম শুরু করবে। ইরান-সৌদির বৈরিতা অবসানে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে চীন। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার ফলে ইয়েমেন থেকে সিরিয়া পর্যন্ত উপসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা জোরদার এবং সংঘাতের অবসান হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আল-জাদান বলেছেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং দেশের জনগণের জন্য জোগান নিশ্চিতের জন্য স্থিতিশীলতা প্রয়োজন এবং তাদের (ইরানের) উভয়ই প্রয়োজন।”
তিনি জানান, ইরানে অনেক সুযোগ রয়েছে এবং সৌদি আরবও তাদের জন্য অনেক সুযোগ প্রদান করে।