ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির সিভিল ডিফেন্স অফিস আজ রোববার এ তথ্য জানিয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে মিন্দানাও দ্বীপের গভীরে ভূমিকম্প আঘাত হানার পর ৬ জনের মৃত্যু হয় এবং দুজন নিঁখোজ ছিলেন। নিখোঁজ দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে আজ নিশ্চিত করেছে ফিলিপাইনের সিভিল ডিফেন্স অফিস।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবারের ভূমিকম্পে মৃত্যুর সর্বশেষ ঘটনা ঘটেছে সারাঙ্গানি প্রদেশে। ভূমিকম্পের পর থেকে সারাঙ্গানি প্রদেশে দুজন নিখোঁজ ছিলেন। দক্ষিণ কোটাবাতো এবং দাভাও অক্সিডেন্টাল প্রদেশে শুক্রবার ৬ জনের মৃত্যু হয়। আহত হোন ১৩ জন। ৫০টিরও বেশি বাড়ি এবং অন্যান্য ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তারা জানান, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ আবারও চালু করা হয়েছে। অধিকাংশ রাস্তাঘাট চলাচলের উপযোগী আছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপাইন প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অব ফায়ার’ অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় প্রায়ই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। এ অঞ্চলকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ‘বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্প এবং আগ্নেয়গিরির সক্রিয় অঞ্চল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির সিভিল ডিফেন্স অফিস আজ রোববার এ তথ্য জানিয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে মিন্দানাও দ্বীপের গভীরে ভূমিকম্প আঘাত হানার পর ৬ জনের মৃত্যু হয় এবং দুজন নিঁখোজ ছিলেন। নিখোঁজ দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে আজ নিশ্চিত করেছে ফিলিপাইনের সিভিল ডিফেন্স অফিস।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবারের ভূমিকম্পে মৃত্যুর সর্বশেষ ঘটনা ঘটেছে সারাঙ্গানি প্রদেশে। ভূমিকম্পের পর থেকে সারাঙ্গানি প্রদেশে দুজন নিখোঁজ ছিলেন। দক্ষিণ কোটাবাতো এবং দাভাও অক্সিডেন্টাল প্রদেশে শুক্রবার ৬ জনের মৃত্যু হয়। আহত হোন ১৩ জন। ৫০টিরও বেশি বাড়ি এবং অন্যান্য ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তারা জানান, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ আবারও চালু করা হয়েছে। অধিকাংশ রাস্তাঘাট চলাচলের উপযোগী আছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপাইন প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অব ফায়ার’ অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় প্রায়ই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। এ অঞ্চলকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ‘বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্প এবং আগ্নেয়গিরির সক্রিয় অঞ্চল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।