উত্তর কোরিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের সাথে সংঘাতের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কিন্তু ওয়াশিংটন এবং সিউলের কর্মকর্তারা জানিছেন, পিয়ংইয়ং আসন্ন সামরিক পদক্ষেপ নিতে চায় এমন কোনো লক্ষণ তারা খুঁজে পায়নি।
কর্মকর্তা ও বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, কিম জং উনের সরকার সম্ভবত উস্কানিমূলক পদক্ষেপগুলি চালিয়ে যেতে বা বাড়াতে পারে। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়নে অগ্রগতি করার পরে উত্তর কোরিয়া রাশিয়ার সাথে সহযোগিতা জোরদার করেছে। একইসময় দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে শান্তিপূর্ণভাবে পুনর্মিলনের কয়েক দশক ধরে চলা লক্ষ্য দেশটি বাতিল করেছে।
একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিশ্লেষকরা একটি প্রতিবেদনে বলেছেন, চলতি মাসে উত্তর কোরিয়া নতুন একটি প্রচারণা শুরু করেছে- কিম ‘যুদ্ধে যাওয়ার একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন’, ঠিক যেমন তার দাদা ১৯৫০ সালে করেছিলেন।
তবে মার্কিন ও দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা যুদ্ধের আশঙ্কা করছেন না।
একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘যদিও আমরা এই সময়ে সরাসরি সামরিক হুমকির ইঙ্গিত দেখতে পাচ্ছি না, আমরা (দক্ষিণ কোরিয়া) এবং জাপানের বিরুদ্ধে (উত্তর কোরিয়া) সামরিক পদক্ষেপের ঝুঁকির জন্য পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যাচ্ছি।’