সর্বশেষ আক্রান্ত হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি । গতকাল এপির বিশেষ রিপোর্ট এ নিয়ে করা হয়। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন গত এপ্রিলে আক্রান্ত হন। বরিস জনসনের আগে বৃটিশ সিংহাসনের আপাত উত্তরসূরী প্রিন্স চার্লস গত মার্চে কোভিড আক্রান্ত হন।
গত জুলাইয়ে নিজের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর জানান ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট। হন্ডুরাসের প্রেসিডেন্ট হারনান্দেজ করোনা আক্রান্ত হওয়ার কথা জানান গত জুনে। করোনা নিয়ে উদ্বেগকে ‘মানসিক ব্যাধি’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো। ভাইরাসটি থেকে সুরক্ষিত থাকতে ভদকা পানের পরামর্শও দিয়েছিলেন। তবে তাতে রেহাই মেলেনি। জুলাই মাসে তারও কোভিড হয়েছিল।
ভূমধ্যসাগরীয় ছোট দেশ মোনাকোর শাসক প্রিন্স আলবার্ট দ্বিতীয় গত মার্চে কোভিড সংক্রমণের শিকার হন। সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে করোনা আক্রান্ত হওয়ার কথা জানান গুয়াতেমালার প্রেসিডেন্ট জিয়ামাতেই। বলিভিয়ান প্রেসিডেন্ট জিনাইন আনেজ কোভিড আক্রান্ত হয়েছিলেন। ডমিনিকান রিপাবলিকের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লুইস আবিনেডারেরই একই অবস্থা হয়।
ইরান জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসহাক জাহাঙ্গিরি, ভাইস প্রেসিডেন্ট মাসুমেহ এবতেকার। ভারতে সম্প্রতি ভাইস প্রেসিডেন্ট এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু করোনা আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হন। এছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গত মাসে কোভিড আক্রান্ত হন।
গত এপ্রিলে করোনা আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হন ইসরাইলের তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইয়াকভ লিটজম্যান। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী নসিভিওয়ি মাপিসা-এনকাকুলা আক্রান্ত হন । দক্ষিণ সুদানের ভাইস প্রেসিডেন্ট রিয়েক মাচারসহ মন্ত্রিপরিষদের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। গিনি-বিসাউ’রপ্রধানমন্ত্রী নুনো গোমসনাবিয়াম গত এপ্রিলে করোনা আক্রান্ত হন।